আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন কিভাবে অনলাইনে কাজ শুরু করবো, কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি তাদের জন্যই আমার ফ্রি স্টেপ বাই স্টেপ ভিডিও কোর্সটি তৈরি করেছি এবং শেয়ার করছি যারা কিনা সঠিক গাইডলাইন খুঁজছেন।
এই কোর্স থেকে আপনি কি শিখবেন?
- এটা মূলত (ব্লগ) /অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ফান্ডামেন্টাল কোর্স। আপনি এই কোর্স থেকে শিখবেন কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হয়।
- ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সফল হবার জন্য কি কাজ করতে হবে এবং কোন ভুল গুলো থেকে সাবধান থাকতে হবে তার বিস্তারিত আলোচনা।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সেলস ফানেল, ব্লগিং এবং ট্রাফিক জেনারেশন কিভাবে করতে হয় তার প্রাক্টিক্যাল স্টেপ বাই স্টেপ ধারনা।
Lorem Ipsum এখান থেকে কোর্স টি র্রেজিস্টার করুনঃ
ব্লগিং কি?
ব্লগিং হচ্ছে একটি অনলাইন জার্নাল অথবা ইন ইনফর্মেশন ওয়েবসাইট এখানে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ইনফরমেশন দিয়ে থাকে।
কেন আপনি ব্লগিং করবেন?
আপনার যদি চাকরি এবং পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি ইনকামের পথ খুঁজে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সেরা ঘরে বসে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ৫,৬ ঘন্টা কাজ করে ভালো একটা এমাউন আয় করতে পারবেন।
Blogging করতে সাধারণত কি কি জিনিসের প্রয়োজন হয়ে থাকে?
ব্লগিন করতে সাধারণত দুইটি জিনিসের প্রয়োজন হয়ে থাকে প্রথমটি হচ্ছে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট আর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে ডোমেইন এবং হোস্টিং এর প্রয়োজন হয় আপনারা চাইলে আমার কাছ থেকে সরাসরি ডোমেইন হোস্টিং কিনে নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটটি শুরু করতে পারেন ।
একটি ব্লগিং সাইট লঞ্চ করার জন্য কত টাকা ইনভেস্ট করা প্রয়োজন?
ওয়েবসাইট লাঞ্চ করার জন্য তেমন কোন বেশি ইনভেস্টমেন্ট প্রয়োজন হবে না এবংএকটি ডোমেইন, হোস্টিং এক বছরের জন্য তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে আপনার ব্লগিং সাইট লঞ্চ করতে পারবেন । তারপর আপনার একটা সিম লাগবে নতুন অবস্থায় আপনাকে প্রিমিয়াম থিম ব্যবহার করা প্রয়োজন নেই। আপনি সম্পূর্ণ প্রি থিম দিয়ে ব্লগিনং শুরু করতে পারেন।
তারপর হচ্ছে ব্লগিং থেকে কিভাবে আয় করা যায়?
ব্লগিং থেকে আপনি সাধারণত অনেকে উয়ে আছে যে আপনি আয় করে শেষ করতে পারবেন না আমি সাধারণত তিনটি উপায় আপনাকে বলতেছি যেগুলো সাধারণত সবাই এই পন্থায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করে থাকে। প্রথমত আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
দিতিয়ত আপনার কোন পারসনাল প্রোডাক্ট থাকলে সেটা আপনি প্রমোট করে আয় করতে পারেন।তৃতীয়তঃ অনলাইনে গুগল অ্যাডসেন্স মনিটাইজ এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।আর এই পন্থায় সাধারণত বেশিরভাগ ব্লগার অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করে থাকে।
আজকে আপনাকে পাঁচটি কারণ বলব, যে কারণগুলো জানার পর আপনি বুজতে পারবেন ব্লগিং কেরিয়ার টি আপনার লাইফে কি পরিমান ভেলো এড করতে পারে।
লগইন কেরিয়ার শুরু করার অন্যতম কারণ হচ্ছে রয়েলিটি আর্নিং। যে কোনো কিছুই আপনার লাইফে করেন না কেন ,আপনার একটা বারতি আরনিং সোর্স এর প্রয়োজন।কেননা আপনি সেই কেরিয়ারে টিকে থাকতে পারবেন না।
ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপ্নি আপনার লাইফে একটা রয়েলিটি ইনকাম অ্যাড করতে পারেন এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের দারুন একটা সুবিধা হচ্ছে এখান থেকে রয়েলিটি ইনকাম করা যায়। রয়েলিটি ইনকাম বলতে বোঝায় আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় এখানে কাজ করবেন এবং তার পরবর্তীতে আপনি লং টাইম অফ রাখলেও আপনার আর্নিং টা অফ থাকবে না এটা কন্টিনিউ চলতে থাকবে। এটাকে রয়েলিটি আর্নিং মডিউল বলা হয় ।
বিশেষ করে যারা কবি বিভিন্ন বই লিখে তার রয়েলিটি আর্নিং করে থাকে।আবার বিশেষ করে যারা ওয়েব ডেভ্লেপার তারা এই রয়েলিটি আর্নিং করে থাকে ।এবং সচরাচর এই ধরনের মানুষ আমরা খুব কম দেখে থাকি,যারা রয়েলিটি আর্নিং করে থাকে এবং তার জন্য এই বিষয়টা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা অনেক টা কম।
ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের বড় একটা সুবিধা আপনিও রয়ালিটি আর্নিং ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন ।একজন লেখক যখন একটা বই লিখে তখন ওই বইটা যত বার বিক্রি হয় তত বারই তার কমিশন পেয়ে থাকে, এটা্ কে রয়েলিটি ইনকাম বলে।এখন এই লেখকের যদি মারা যায় তার ইনকাম কিন্তু বন্ধ হবেনা ।তার ইনকাম তার পরিবার সব সময় পেতে থাকবে ,আমি এক টি সাধারণ উদাহরণ দিলাম।এর লেখক মত বই সবাই লিখতে পারে না, কিন্তু ব্লগে সাইট এ গিয়ে সবাই কন্টেইন লিখতে পারেন।এখানে আপনি বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখালিখি করতে পারেন আপনার যে টা ভালো লাগে, আপনি ওই টপিক সম্পর্কে লিখতে পারেন্যেগুলো পড়ে সাধারণ মানুষের উপকার হয়।
আপনার,জাস্ট একটা ওযেবসাইট এর প্রয়োজন ।আপনি একটা ওয়েবসাইটের রান করে নিয়ে আপনার যে বিষয়গুলোর উপর লিখতে ভালো লাগে ,আপনি ওই বিষয়গুলো নিয়ে লেখা শুরু করে দেন। আপনার কারো কাছ অনুমতির প্রয়োজন হবেনা, আপনি যখন ইচ্ছা তখন লিখতে পারবেন ,যত খুশি তত লিখতে পারবেন।কেহই আপনাকে বাধা দেওয়ার নেই ,কারণ আপনার লিখা কন্টেন পাবলিশ করার জন্য কারো কাছ থেকে অনুমতি নিতে হচ্ছেনা ।আপনার ওয়েব সাইটে আপনার লেখাগুলো যখন খুশি তখন পাবলিশ করতে পারবেন, এখন টেকনোলজি এই বিষয় গুলোকে খুব সহজ করে দিয়েছে । যেমন ধরুন Facebook আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে থাকি, কিন্তু স্ট্যাটাস টি ও এক টি আরটিকেল কন্টেন ,এই আরটিকেল কন্টেন থেকে কোন প্রকার ইনকাম আসেনা।
ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের আরেকটি কারণ হচ্ছে কম পুজিতে বিজনেস শুরু করা।
এখন অনেকে ভাববে আমাকে দিয়ে বিজনেস হবে না আমার কাছে এত এত টাকা নাই এতো ইনভেস্ট করার মত আমার অবস্থা নাই, আপনাকে কোন চিন্তা করতে হবে না অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ব্লগিং শুরু করার জন্য বড় কোন ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন নেই। একটা ওয়েবসাইট আপনি সুরু করতে পারবেন খুব সহজে আপনি নিজে অথবা একজন ডেভলপারকে দিয়ে রান করাতে পারবেন ।
তারপরও আমি আপনাকে বলব আপনার যদি নিজে না পারেন এবং ডেভলপারকে দিব না করাতে পারেন তো আপনি আমাকে পার্সোনালি নক করতে পারেন আমি আপনাকে ওয়েবসাইট ইনস্টল করে সম্পূর্ণ কাস্টমাইজেশন করে দেবো সম্পূর্ণ ফ্রিতে আমাকে কোন টাকা দেওয়া লাগবে না।
আপনার যদি শেখার মানসিকতা থাকেপৃথিবীতে সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট সফট্যার হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটকে রান করতে পারবেন।আমরা যেভাবে মোবাইল অ্যান্ড্রয়েড ফোন সফটওয়্যার চালায় এবং কম্পিউটার সফটওয়্যার চালাই ঠিক সেরকম ভাবেই ওয়েবসাইট চালানোর জন্য একটা সফটওয়্যার আছে আর ওই সফটওয়্যার নাম হলো ওয়াডপ্রেস ।আর এই ওয়েবসাইট এর সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হলো ওয়াডপ্রেস ।
এটা জনপ্রিয়তা কারণ হচ্ছে এটা খুবই সহজ ভাবে ব্যবহার করা জায়। এটা সহজ ভাবে ব্যবহার করার জন্য কোন ডেভলপার এবং কোন কম্পিউটার প্রোগ্রামের প্রয়োজন নেই। যার জন্য এটা জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়তেছে। একটা ওয়েবসাইট লনস করতে এত টাকা প্রয়োজন হয় না বিশেষ করে ব্লগিং করার জন্য আপনি একবারে 10000 টাকার মধ্যে একটা হাইলি ওয়েবসাইট সেটআপ করে নিতে পারেন। এছাড়া আপনি 5000 টাকার ভিতরে সেটআপ করতে পারবেন ,আপনাকে হাইলি পাওয়ারফুল হোষ্টিং নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই এবং প্রিমিয়াম থিম দিয়ে ওয়েব সাইদ সুরু করতে হভে এমন কোন কথা নাই ।
যারা একেবারে নতুন শুরুতেই একটা ওয়েবসাইট কিভাবে ইন্সটল করতে হয় এবং থিম কিভাবে কাস্টমাইজেশন করতে হয় এটার সেটিং কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, সে ব্যবহার গুলো শিখতে আপনার দেখার জন্য যে এক থেকে দুই মাস সময় লেগে যাবে শুরুর দিকে আপনি খুব কম রেটে একটা ওয়েবসাইট লঞ্চ করতে পারেন সেখানে আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন তাহলে আপনি 5 থেকে 10 হাজার টাকার ভিতরে আপনি একটা ব্লগে ওয়েবসাইট তৈরী করে আপনি আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে পারেন।
ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে মানে উন্মুক্ত ভাবে কাজ করা যেখানে আপনি যদি কোন কোম্পানির আন্ডারে কাজ করেন তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট সময় ধরে কাজ করতে হয়। কিন্তু ব্লগিং শুরু করলে আপনি যখন খুশি তখন আপনার কাজ করতে পারবেন, কারণ এটার মালিক আপনি নিজেই তাছাড়া আপনি যদি জব করে থাকেন ,জবের পাশাপাশি যে সময় থাকে সে সময় গুলো কাজে লাগিয়ে আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন এবং আপনার পছন্দের টপিক নিয়ে আপনি আপনার ব্লগ সাইটে লেখালেখি শুরু করে দিতে পারেন আমি আপনাকে কখনোই চাকরির সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাথে তুলনা করবো না আপনি চাকরি করছেন এটা খুব ভালো কিন্তু আপনার চাকরির পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ব্লগিং শুরু করতে পারেন।
ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করা আরেকটি কারণ হচ্ছে ইংরেজি শিখা এবং বলার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য অনেকেই ব্লগিং কেরিয়ার শুরু করে। আমাদের দেশে অনেক চাকরিজীবী এবং স্টুডেন্ট আছে যারা অন্যের সাথে প্র্যাকটিস করার জন্য পার্টনার খুঁজে পায়না তাই তারা কি করে তাদের ওয়েবসাইট বিল্ডআপ করার পরে অনলাইনে ব্লগিং শুরু করে এখন অনলাইনে ব্লগিং লেখা শুরু করবেন আস্তে আস্তে আপনার লেখাটা স্প্রিট বাড়তে থাকে এবং আপনি আস্তে আস্তে ইংরেজি শেখার স্পিড বেড়ে যাবে ইংরেজী শিক্ষার সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে রিয়েল লাইফে প্র্যাকটিস করা ।
আমাদের দেশেঅনেকে ইংরেজি শিখার আগ্রহ থাকলেও প্র্যাকটিস করার অভাবে ইংরেজি শেখা হয়ে ওঠে না ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইংলিশে প্র্যাকটিস করার মাধ্যমে, আপনি ইংলিশ স্কিল ইম্প্রুভ করতে পারেন।কারণ আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভুল লিখেন তাকেও ধরতে আসবে না এবং আপনি যখন খুশি তখন আপনি আপনার প্র্যাকটিস টা চালিয়ে যেতে পারেন। আস্তে আস্তে আপনার বলার স্পিড বেড়ে যাবে সাথে আপনার ইংরেজি দক্ষতা বেড়ে যাবে ।এইভাবে আপনি যখন আপনি আপনার কন্টেইন্ট পাবলিশ করবেন তখন সারা পৃথিবীতে আপনার কন্টেইন্ট লাইভ হয়ে যাবে আর এভাবে আপনি আপনার ইংলিশ স্কিল লাভ করতে পারবেন এবং আমার ব্লগিং আরনিং শুরু করতে পারন। এতে ইনকাম হক বা না হক ইংরেজি শিক্ষা আপনার হয়ে যাবে।
রেভিনিউ সোর্স অফ রাজাব
কনটেন্ট রাইটিং করে ব্লগিং করে শুরু করার অন্যতম কারণ হচ্ছে রেভিনিউ সোর্স অফ আর্নিং আপনার নিজের ব্লগ ওয়েবসাইটে আপনি অন্য কোম্পানির প্রোডাক্ট এর সার্ভিস রাইটিং লিখে আপনি আপনার রেভিনিউ সোর্স অব আর্নিং কতে আরেন পারেন। গুগোল অ্যাডসেন্সে,ীফিলিয়েট মারকেটিং পাশাপাশি আপনি আপনার নিজের প্রডাক্ট সেলিং করে আপনি ভালো একটা আর্নিং সোর্স তৈরি করে নিতে পারেন।
সবশেস এ বলব, আপনার যদি শেখার মানসিকতা থাকেপৃথিবীতে সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটকে রান করতে পারবেন।আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন কিভাবে অনলাইনে কাজ শুরু করবো, কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি তাদের জন্যই আমার ফ্রি স্টেপ বাই স্টেপ ভিডিও কোর্সটি তৈরি করেছি এবং শেয়ার করছি যারা কিনা সঠিক গাইডলাইন খুঁজছেন।
এটা মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ফান্ডামেন্টাল কোর্স। আপনি এই কোর্স থেকে শিখবেন কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সফল হবার জন্য কি কাজ করতে হবে এবং কোন ভুল গুলো থেকে সাবধান থাকতে হবে তার বিস্তারিত আলোচনা।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সেলস ফানেল, ব্লগিং এবং ট্রাফিক জেনারেশন কিভাবে করতে হয় তার প্রাক্টিক্যাল স্টেপ বাই স্টেপ ধারনা।
#আপনি এই আরটিকেল টি পরে যদি আপনার উপকার হয় তাহলে আপনার বন্ধ কে সেয়ার করুন।
[…] ফ্রি কোর্স […]